Kojagari Lakshmi Puja Vidhi (লক্ষ্মী পূজার মন্ত্র) Bengali PDF
Kojagari Lakshmi Puja will be celebrated on October 9 (Sunday) this year. According to Drik Panchang, Purnima Tithi will begin from 12:36 am on Sunday and end at 02:38 am on Monday. In West Bengal, Odisha and Assam, Lakshmi Puja falls on a full moon day in the lunar month of Ashwin following Vijaya Dashami or the immersion of the ten-armed Goddess Durga.
Lakshmi Puja on Purnima Tithi in the month of Ashwin is known as Kojagari Puja and more commonly known as Bengal’s Lakshmi Puja. It is also called Sharad Purnima in other parts of India. Kojagari Purnima concerns the observance of the Kojagari ‘vrata’. People perform this Vrata in front of the idol under the moonlight after fasting for the entire day. The word Kojagari is derived from the phrase ko jagorti or Who is awake? According to legends, Goddess Lakshmi descends on the Earth on the full moon day of the Ashwin month and is believed to walk around asking ‘who is awake?’ Those who answer her get her divine blessings.
কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা (Kojagari Lakshmi Puja Vidhi)
নিয়মাবলী:-
* লক্ষ্মীপূজায় ঘণ্টা বাঁজাতে নেই। লক্ষ্মীকে তুলসীপাতা দিতে নেই। কিন্তু লক্ষ্মীপূজার পর একটি ফুল ও দুটি তুলসীপাতা দিয়ে নারায়ণকে পূজা করতে হয়। লক্ষ্মীপূজা সাধারণত সন্ধ্যাবেলা করে, তবে অনেকে সকালেও করে থাকেন। সকালে করলে সকাল ন-টার মধ্যে করে নেওয়াই ভাল। পূজার পর ব্রতকথা পাঠ করতে হয়। লক্ষ্মীপূজায় লোহা বা স্টিলের বাসন-কোসন ব্যবহার করবে না। লোহা দিয়ে অলক্ষ্মী পূজা হয়। তাই লোহা দেখলে লক্ষ্মী সে গৃহ ত্যাগ করে চলে যান। যার যে প্রতিমায় পূজা করার নিয়ম সে সেই নিয়মেই পূজা করবে। পূজার পূর্বে পূজাস্থান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে ধূপ দীপ জ্বালিয়ে দেবে। পূজাস্থানে লক্ষ্মীর পা-সহ আলপনা আঁকবে। ঘটের পাশে একটি লক্ষ্মীর পা অবশ্যই আঁকবে। পূজার সময় অন্য মনস্ক হবে না। মনকে লক্ষ্মীতে স্থির রাখবে।
মা লক্ষী দেবীর গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য:-
মা লক্ষ্মীর চারটি হাত। ধর্ম, কর্ম, অর্থ ও মোক্ষ— হিন্দুশাস্ত্রে এই চার হাতের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করা হয়েছে এভাবেই। যাঁরা মনে করেন মা লক্ষ্মী শুধুমাত্র ধনের দেবী, তাঁরা সম্ভবত দেবীর এই ব্যাখ্যা সম্পর্কে অবহিত নন। সমুদ্রমন্থন থেকে উদ্ভব মা লক্ষ্মীর। কিন্তু সবার আগে জানা প্রয়োজন তিনি কে? কীভাবে আবির্ভূত হলেন তিনি। এই নিয়ে নানা মত রয়েছে। কখনও বলা হয় তিনি ছিলেন ঋষি ভৃগুর সন্তান এবং সমুদ্রমন্থনে তাঁর পুনর্জন্ম হয়। আবার অন্য একটি মত অনুযায়ী, তিনি সমুদ্রদেব বরুণের কন্যা। মা লক্ষ্মীরও আগে আবির্ভূত হয়েছিলেন দেবী সরস্বতী। একটি পৌরাণিক গল্পে বলা হয়েছে, ব্রহ্মার সাত সন্তান, সপ্তঋষির মধ্যে ৬ জনই দেবী সরস্বতীর আরাধনা করে দৈবজ্ঞান লাভ করেন। কিন্তু প্রশ্ন তোলেন মহর্ষি ভৃগু। মানবশরীরের ক্ষুধা নিবারণ কীভাবে ঘটে, সেই খোঁজে তিনি বেরিয়ে পড়েন। শেষ পর্যন্ত উত্তরটি পান সমুদ্রদেব বরুণের কাছে। মহর্ষি ভৃগু তার পরেই উপলব্ধি করেন যে, মগজের বা মননের পুষ্টিলাভ যেমন হয় দেবী সরস্বতীর আরাধনায় তেমনই নশ্বর শরীরের পুষ্টির জন্য মা লক্ষ্মীর আবাহন ও পূজা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই মা লক্ষ্মীকে শুধুমাত্র ধনদেবী হিসেবে দেখলে তাঁর মহিমার সম্পূর্ণটা দেখা হয় না। তাঁর আশীর্বাদ মানুষের ক্ষুধা নিবারণের জন্য, গৃহস্থের সার্বিক কল্যাণের জন্য। আর এই দুয়ের জন্যই প্রয়োজন অর্থের। কিন্তু সেই অর্থ পাওয়ার পরে মানুষ তার প্রয়োগ কীভাবে করছে, সেদিকে তাঁর কড়া নজর। অপচয় বা অন্যায় প্রয়োগ তিনি সইতে পারেন না, তাই তিনি চঞ্চলা।
You can download the Kojagari Lakshmi Puja Vidhi in PDF format using the link given below.